ঢাকাMonday , 19 May 2025
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. ইসলাম
  5. এক্সক্লুসিভ
  6. খেলা
  7. জবস
  8. জাতীয়
  9. তথ্যপ্রযুক্তি
  10. ফিচার
  11. বিজ্ঞাপন
  12. বিনোদন
  13. মতামত
  14. রাজনীতি
  15. লাইফস্টাইল
আজকের সর্বশেষ সবখবর

‘মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান ফারুক নির্দোষ’

admin
May 19, 2025 10:39 pm
Link Copied!

নিজস্ব প্রতিবেদক

বাস্তুহারা দল নেতাকে আওয়ামী লীগ সাজিয়ে ষড়যন্ত্র এবং মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান ফারুককে জড়িয়ে অপপ্রচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন হয়েছে।
ভুক্তভোগী বাস্তুহারা দল নেতা শাখাওয়াত হোসেন মনির সোমবার দুপুর আড়াইটায় বরিশাল প্রেসক্লাবে এ সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করেন। মনির বরিশাল সদর উপজেলা বাস্তুহারা দলের ৪ নম্বর যুগ্ম আহ্বায়ক।
লিখিত বক্তব্যে শাখাওয়াত হোসেন মনির বলেন, ফ্যাসিষ্ট হাসিনার ১৭ বছরে চরকাউয়া ইউনিয়ন বিএনপির আন্দোলন সংগ্রামে অংশগ্রহণ করাসহ বর্তমানে বাস্তুহারা দল বরিশার সদর উপজেলার ৪ নম্বর যুগ্ম আহ্বায়ক পদে রয়েছি।
কিছুদিন পূর্বে চরকাউয়া নয়ানী মাধ্যমিক বিদ্যালয় এডহক কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হলে আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু করে একটি পক্ষ। এর পরিক্রমায় গত ১৬ এপ্রিল নতুন বাজার আমার নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে বিএনপির অফিস পোড়ানোর ঘটনায় মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান খান ফারুক ভাইয়ের দায়ের করা মামলায় অজ্ঞাতনামা আসামি হিসেবে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগরে প্রেরণ করা হয়।
মনির অভিযোগ করে বলেন, আমাকে পুরোপুরি আওয়ামী লীগ সাজিয়ে ওই মামলায় কারাগারে পাঠানো হয়। বিষয়টি জানার পর উপজেলা এবং জেলা বাস্তুহারা দল নেতৃবৃন্দের সুপারিশে মামলার বাদী মনিরুজ্জামান খান ফারুক আমাকে আইনের মাধ্যমে আদালতে আমার জামিন করাতে সহায়তা করেন।
কিন্তু বিষয়টিকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার লক্ষ্যে একটি মহল কিছু অনলাইন মিডিয়াসহ বেশ কিছু পত্রিকায় মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করিয়েছে। সংবাদে অভিযোগ করা হয়েছে, আমি নাকি বিএনপি নেতাদেরকে টাকা দিয়ে সুপারিশ করিয়েছি। যা একেবারেই মিথ্যা, ভিত্তিহীন এবং ষড়যন্ত্র।
শাখাওয়া হোসেন মনির বলেন, মহানগর বিএনপি নেতা মনিরুজ্জামান খান ফারুক একজন সৎ, নিষ্ঠাবান এবং কর্মীবান্ধব সাদা মনের মানুষ। তাকে জড়িয়ে এমন বিভ্রান্তিকর এবং অসত্য সংবাদ প্রকাশ করায় আমি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
পাশাপাশি আমাকে যে আওয়ামী লীগ কর্মী হিসেবে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে তা ভিত্তিহীন। আমার পরিবারের কোন সদস্য কোন দিনই আওয়ামী লীগের কোন অঙ্গ সংগঠনের সাথেও জড়িত ছিল না। মূলতঃ স্কুল কমিটি নিয়ে আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হয়েছে। যার প্রমাণ আমাকে কারাগারে পাঠানোর পরেই পাওয়া গেছে।
তিনি বলেন, মিথ্যা অভিযোগে আমাকে কারাগারে পাঠানোর পর পরই স্কুল কমিটিতে আরেকজন মহিলাকে সভাপতি করা হয়েছে। যার স্বামী আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিল। এখন স্থানীয় একটি মহলের সহযোগিতায় আমাকে আওয়ামী লীগ সাজিয়ে স্কুল কমিটি থেকে বাদ দেয়ার ষড়যন্ত্র করেছে।