নিজস্ব প্রতিবেদক : ১৯৯৩ সালের ২৮আগস্ট বরিশাল কাশীপুর বিহঙ্গল মসজিদে রাতে এশার নামাজ আদায় রত অবস্থায় মুসল্লিদের উপর হামলা করা হয়। সে সময় ওই এলাকার যুবক মো: শাহেদকে নামাজ পড়া অবস্থায় সন্ত্রাসীরা মসজিদে ডুকে গুলি করে মেরে ফেলে। এর কিছুদিন পরে ওই এলাকার যুব সমাজের উদ্যোগে এলাকায় সারসী-বিহঙ্গল সন্ত্রাস প্রতিরোধ কমিটি কমিটি গঠন করা হয়।
পরবর্তিতে সেখানে শান্তি-শৃংখলা ফিরিয়ে আনার জন্য সাধারন মানুষের উদ্যোগে একটি পুলিশ ফাঁড়ি নির্মান করার জন্য সারসী–বিহঙ্গল সন্ত্রাস প্রতিরোধ কমিটির মাধ্যমে স্থানীয় মৃত গফফুর দফাদারের ছেলে ও অবসর প্রাপ্ত পোস্ট মাস্টার গিয়াস উদ্দিন দফাদারের কাছ থেকে ১৯ শতাংশ জমি (সাব কাবলা দলিলের মাধ্যমে) তখনকার বাজার মূল্য ২০হাজার টাকায় ক্রয় করা হয়।
তবে গিয়াস উদ্দিন দফাদার সেই জমি সাব কবলা দলিলের মাধ্যমে বিক্রি করলেও পরবর্তিতে বিক্রি করা জমি জালজালিয়াতি কাগজের মাধ্যমে সেই ২০শতাংশ জমি নিজের দখলে নেওয়ার প্রতিবাদ, সারসী–বিহঙ্গল সন্ত্রাস প্রতিরোধ কমিটির আয়োজনে শহীদ শাহেদের রুহের আত্বার মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
গতকাল বিকালে উক্ত আলোচনা ও প্রতিবাদ সভায় উপস্থিত ছিলেন ২নং কাশীপুর ইউনিয়নের (বিহঙ্গল) ৬নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ও সংগঠনের সভাপতি মজিবর রহমান, সমাজসেবক এ্যাডভোকেট হেমায়েত হোসেন, সমাজ সেবক আব্দুল্লাহ আল মামুন, রাজনীতিবিদ মো: জাকির হোসেন, সমাজ সেবক রফিকুল ইসলাম তালুকদার, ৫নং ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য জয়নাল আবেদীন ফকির, বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী মোস্তফা হোসেন, সমাজ সেবক মনিরুজ্জামান ফোরকান সহ অন্যান্ন নেতৃবিন্দ।